
জেনে রাখা প্রয়োজন:
১। গনসংখ্যা সারণি তৈরির ধাপ ৪টি। যথা: পরিসর নির্ণয়, শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয়, শ্রেণিব্যাপ্তি নির্ণয়, ট্যালির সাহায্যে গণসংখ্যা নির্ণয়।
২। পরিসর = ( সর্বোচ্চ সংখ্যা – সর্বনিম্ন সংখ্যা ) + ১
৩। (ফলাফল ভগ্নাংশ হলে পরবর্তী পূর্ণ সংখ্যাটি হবে শ্রেণিসংখ্যা)
৪। উপাত্তসমূহের কেন্দ্রের মানের দিকে পুঞ্জিভূত হওয়ার প্রবণতাকে কেন্দ্রীয় প্রবণতা বলে।
৫। কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ ৩টি। যথা: গড়, মধ্যক ও প্রচুরক।
৬। গড়, যেখানে,
হলো শ্রেণি মধ্যমান ও গণসংখ্যার গুণফলসমুহের যোগফল এবং n হলো গনসংখ্যাসমূহের যোগফল ।
৭। পাইচিত্র হলো বৃত্তলেখ। উল্লেখ্য, বৃ্ত্তের কেন্দ্রে সৃষ্ট কোণের পরিমান । কোনো পরিসংখ্যান এই
এর অংশ হিসেবে উপস্থাপিত হলে তাকে পাইচিত্র বলা হয়।
৮। শ্রেণি মধ্যমান = (শ্রেণি উচ্চসীমা – শ্রেণি নিম্নসীমা) / ২
৯। উপাত্তগুলোকে মানের ক্রমানুসারে সাজালে যে মান উপাত্তগুলোকে সমান দুইভাগে ভাগ করে সেই মানকে উপাত্তগুলোর মধ্যক বলা হয়।
১০। উপাত্ত সংখ্যা n যখন বিজোড় তখন মধ্যক তম পদ
১১। উপাত্ত সংখ্যা n যখন জোড় তখন
১২। কোনো উপাত্তে যে সংখ্যাটি সবচেয়ে বেশি বার থাকে তাকে প্রচুরক বলা হয়।
what a website!i exclaimed with joy that it was a very good websit.
Thank you
thank u so much friend. for helping me.. you are very good about it.
You are most welcome. Thanks for your comment.
Thanks
Good
What a website it is? Thank you so much, sir
What a website it is? Thank you so much, sir
😁😁😁😁😁
Thanks for the help
Thank
অনেক উপক্রিত হলাম🥰
অনেক উপক্রিত হলাম🥰।ধন্যবাদ ভাই